Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

আমাদের অর্জনসমূহ

বাস্তবায়িত উন্নয়নমূলক কার্যক্রমের জেলাভিত্তিক বিস্তারিত তথ্য  বাগেরহাট জেলা :

 

উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নঃ-

২০০৮-০৯ অর্থ-বছর হতে ২০২১-২২ অর্থ-বছর পর্যন্ত সময়কালে সরকারের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির আওতায় বগেরহাট জেলায় ০৫ টি প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে। বর্তমানে ০১টি প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন রয়েছে। বাস্তবায়িত ও বাস্তবায়নাধীন এ প্রকল্পসমূহের মাধ্যমে সরকারের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির আওতায় বাগেরহাট জেলায় প্রায় ৪৮৩.৭৪  কোটি টাকা ব্যয় হয়।

 

বাস্তবায়িত প্রকল্পসমূহ:

১) “বাগেরহাট জেলার ৮৩টি নদী/খাল পুনঃখনন এবং মোংলা-ঘষিয়াখালী চ্যানেলের নাব্যতা বৃদ্ধি” (১ম সংশোধিত) শীর্ষক প্রকল্প (মেয়াদকালঃ

বাস্তবায়িত উন্নয়নমূলক কার্যক্রমের জেলাভিত্তিক বিস্তারিত তথ্য  বাগেরহাট জেলা t

 

উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নঃ-

২০০৮-০৯ অর্থ-বছর হতে ২০২১-২২ অর্থ-বছর পর্যন্ত সময়কালে সরকারের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির আওতায় বগেরহাট জেলায় ০৫ টি প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে। বর্তমানে ০১টি প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন রয়েছে। বাস্তবায়িত ও বাস্তবায়নাধীন এ প্রকল্পসমূহের মাধ্যমে সরকারের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির আওতায় বাগেরহাট জেলায় প্রায় ৪৮৩.৭৪  কোটি টাকা ব্যয় হয়।

 

বাস্তবায়িত প্রকল্পসমূহt-

১) “বাগেরহাট জেলার ৮৩টি নদী/খাল পুনঃখনন এবং মোংলা-ঘষিয়াখালী চ্যানেলের নাব্যতা বৃদ্ধি” (১ম সংশোধিত) শীর্ষক প্রকল্প (মেয়াদকালঃ ডিসেম্বর, ২০১৬ খ্রিঃ  হতে   জুন , ২০২২ খ্রিঃ পর্যন্ত, প্রকল্প ব্যয়ঃ ১৭৫.১২ কোটি টাকা (প্রকৃত ব্যয়))। 

২) Ò বাগরেহাট জেলার পোল্ডার নং-৩৬/১ এর পুনর্বাসন Ó (২য় সংশোধিত) শীর্ষক প্রকল্প (মেয়াদকালঃ অক্টোবর, ২০১৫ খ্রিঃ  হতে  জুন , ২০২২ খ্রিঃ পর্যন্ত, প্রকল্প ব্যয়ঃ 194.77 কোটি টাকা (প্রকৃত ব্যয়))। 

৩) “বাগেরহাট জেলার মোংলা উপজেলার বাংলাদেশ সেনা কল্যাণ সংস্থার নিজস্ব প্রতিষ্ঠান এলিফেন্ট ব্রান্ড সিমেন্ট ফ্যাক্টরী ও তৎসংলগ্ন এলাকা পশুর নদীর বামতীরের ভাংগন হতে রক্ষা” (১ম সংশোধিত) শীর্ষক প্রকল্প (মেয়াদকালঃ মার্চ, ২০১৯ থেকে ৩০ জুন, ২০২১ পর্যন্ত, প্রকল্প ব্যয়ঃ ৪.৪৪ কোটি টাকা (প্রকৃত ব্যয়)। 

৪) Òবাগেরহাট জেলার পোল্ডার নং- ৩৪/২ এর সমন্বিত পানি ব্যবস্থাপনাÓ শীর্ষক প্রকল্প (মেয়াদকালঃ জুন , ২০১২ খ্রিঃ  হতে  জুন , ২০১৬ খ্রিঃ পর্যন্ত, প্রকল্প ব্যয়ঃ ৬১.৮৯ কোটি টাকা (প্রকৃত ব্যয়)। 

 

বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পসমূহ-

১) Ò৬৪ টি জেলার অভ্যন্তরস্থ ছোট নদী, খাল এবং জলাশয় পুনঃখনন” (১ম পর্যায়), (২য় সংশোধিত) শীর্ষক প্রকল্প (মেয়াদকালঃ নভেম্বর, ২০১৮ খ্রিঃ  হতে জুন , ২০২৩ খ্রিঃ (চলমান) পর্যন্ত, প্রকল্প ব্যয়ঃ ৪৩.৯১ কোটি টাকা (প্রকৃত ব্যয়))।  (বাগেরহাট পওর বিভাগ)

 

সিসিটিএফ প্রকল্প বাস্তবায়নঃ

২০০৮-০৯ অর্থ-বছর হতে ২০২১-২২ অর্থ-বছর পর্যন্ত সময়কালে সরকারের জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ডের (সিসিটিএফ) আওতায়  বাগেরহাট জেলায় ০১ টি প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে। বর্তমানে কোন প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন নাই। বাস্তবায়িত এ প্রকল্পের মাধ্যমে এই ১৪ বছরে সিসিটিএফ’র আওতায় বাগেরহাট জেলায় প্রায় ৩.৬১ কোটি টাকা ব্যয় হয়।

 

বাস্তবায়িত প্রকল্পসমূহ-

১) “জলবায়ু পরিবর্তন জনিত কারনে সৃষ্ট বাগেরহাট জেলার মংলা উপজেলাধীন মাকড়ঢোন এলাকায় জলাবদ্ধতা নিরশন ” শীর্ষক প্রকল্প (মেয়াদকালঃ মার্চ, ২০১৫ খ্রিঃ  হতে  জুন , ২০১৮ খ্রিঃ পর্যন্ত, প্রকল্প ব্যয়ঃ ৩.৬১ কোটি টাকা (প্রকৃত ব্যয়))। 

 

 

 

 

 

 

 

প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে বাগেরহাট জেলায় অবকাঠামোগত উন্নয়নঃ

ক্রমিক

উন্নয়ন কার্যক্রম

পরিমাণগত অর্জন

প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে উপকারভোগী শ্রেণী

উন্নয়ন কার্যক্রম/ প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে সার্বিক আর্থ-সামাজিক প্রভাব

নদী তীর ভাঙ্গনরোধে তীর সংরক্ষণ কাজ

 ১.৯৫৩ কিঃমিঃ নদী তীর সংরক্ষণ কাজ

 

 

* নদী তীর সংরক্ষণ প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে নদী তীরবর্তী জনগণ ও জনপদ উপকৃত হয়। সরকারী- বেসরকারী এবং ঐতিহাসিক স্থাপনাসহ ফসলি জমি নদী ভাঙ্গন হতে রক্ষা পায়।

* উল্লেখযোগ্য সংরক্ষণকৃত এলাকাঃ বাগেরহাট জেলার মোংলা উপজেলায় বাংলাদেশ সেনা কল্যাণ সংস্থার নিজস্ব প্রতিষ্ঠান এলিফেন্ট ব্রান্ড সিমেন্ট ফ্যাক্টরী।

* নদীভাঙ্গন রোধের ফলে জনপদ স্থায়িত্ব পেয়েছে। জমির মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে।

* নদীভাঙ্গনে সর্বস্বান্ত হওয়া হতে রক্ষা পাওয়ায় সুবোবিধাভোগীরা চরম দারিদ্র্যের মুখোমুখি হওয়া থেকে রক্ষা পেয়েছে।

* ফসলী জমি রক্ষা পাওয়ায় উৎপাদিত ফসল দেশের খাদ্যে স্বয়ংস্পূর্ণতা অর্জনে বিশাল ভূমিকা রাখছে।

* প্রকল্প এলাকাসমূহের আর্থ-সামাজিক উন্নতি হয়েছে।

নদ-নদী ড্রেজিং/ পুনঃখননের মাধ্যমে নাব্যতা বৃদ্ধি

১৭৭.০৯৭ কিঃমিঃ নদী ড্রেজিং/পুনঃখনন

 

 

 

* পানি দ্রুত নিষ্কাশন হতে সমর্থ হওয়ায় তা নদী তীরবর্তী এলাকাসমূহে বন্যা ও নদী ভাঙ্গনের ঝুঁকি হ্রাস করে। এর ফলে নদী তীরবর্র্তী বিস্তীর্ণ এলাকার জনগণ ও জনজীবন উপকৃত হয়। ফসলী জমি নদী ভাঙ্গন ও বন্যার ঝুঁকিমুক্ত হয়।

* সমাপ্তকৃত খাল পুনঃখনন- বাগেরহাট সদর, মোল্লাহাট, ফকিরহাট, চিতলমারী, কচুয়া, রামপাল, মোংলা উপজেলায় ১৩ টি নদী

 

* নদী তীরবর্তী এলাকাসমূহে বন্যা ও নদী ভাঙ্গনের ঝুঁকি হ্রাস পেয়েছে।

* বন্যার প্রকোপ হ্রাস পেয়েছে।

* নদী ভাঙ্গন হ্রাস পেয়েছে এবং নদী তীর স্থায়িত্ব পেয়েছে।

* ভূ-গর্ভস্থ পানির স্তর বৃদ্ধি পেয়েছে।

* সম্পূরক সেচ সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে।

* বন্যায় ফসলহানির ঝুঁকি হ্রাস পেয়েছে।

* ফসলী জমি বন্যা ও নদী ভাঙ্গন হতে রক্ষা পাওয়ায় উৎপাদিত ফসল দেশের খাদ্যে স্বয়ংস্পূর্ণতা অর্জনে বিশাল ভূমিকা রাখছে।

* প্রকল্প এলাকাসমূহের আর্থ-সামাজিক উন্নতি হয়েছে।

সেচধর্মী প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে সেচ ব্যবস্থার সুষম, সমন্বিত ও টেকসই উন্নয়ন

---

প্রযোজ্য নয়

প্রযোজ্য নয়

বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও নিষ্কাশন ব্যবস্থার উন্নয়ন

 

 ৪০০.৮০৩ কিঃমিঃ খাল পুনঃখনন

 

০৭ টি পানি কাঠামো নির্মাণ

 

২১ টি পানি কাঠামো পুনর্বাসন/ মেরামত

* প্রকল্পসমূহের আওতায় ফসলি জমি সহ নদী তীরবর্তী বিস্তীর্ণ এলাকা বন্যামুক্ত করা হয়েছে এবং সেচ সুবিধার সম্প্রসারণ ঘটেছে।

* প্রকল্প এলাকাসমূহে বন্যার পানি নিয়ন্ত্রণে অবকাঠামো নির্মাণ ও নিষ্কাশন খাল খননের ফলে পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থার উন্নতি হয়েছে।

* প্রকল্প এলাকায় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে।

* সমাপ্তকৃত খাল পুনঃখনন- বাগেরহাট সদর, মোল্লাহাট, ফকিরহাট, চিতলমারী, কচুয়া, মোড়েলগঞ্জ, রামপাল, মোংলা উপজেলায় ১৪৯টি খাল,

* বাস্তবায়নাধীন খাল পুনঃখনন বাগেরহাট সদর, মোড়েলগঞ্জ, শরণখোলা উপজেলায় ৪টি খাল,

* নদী তীরবর্তী এলাকাসমূহে বন্যার ঝুঁকি হ্রাস পেয়েছে।

* বন্যার প্রকোপ হ্রাস পেয়েছে।

* বন্যায় জানমালের ক্ষয়-ক্ষতি ও ফসলহানির ঝুঁকি হ্রাস পেয়েছে।

* ফসলী জমি বন্যা হতে রক্ষা পাওয়ায় উৎপাদিত ফসল দেশের খাদ্যে স্বয়ংস্পূর্ণতা অর্জনে বিশাল ভূমিকা রাখছে।

* প্রকল্প এলাকাসমূহের আর্থ-সামাজিক উন্নতি হয়েছে।

 

 

২০১৬ খ্রিঃ  হতে   জুন , ২০২২ খ্রিঃ পর্যন্ত, প্রকল্প ব্যয়ঃ ১৭৫.১২ কোটি টাকা (প্রকৃত ব্যয়))। 

২) Ò বাগরেহাট জেলার পোল্ডার নং-৩৬/১ এর পুনর্বাসন Ó (২য় সংশোধিত) শীর্ষক প্রকল্প (মেয়াদকালঃ অক্টোবর, ২০১৫ খ্রিঃ  হতে  জুন , ২০২২ খ্রিঃ পর্যন্ত, প্রকল্প ব্যয়ঃ 194.77 কোটি টাকা (প্রকৃত ব্যয়))। 

৩) “বাগেরহাট জেলার মোংলা উপজেলার বাংলাদেশ সেনা কল্যাণ সংস্থার নিজস্ব প্রতিষ্ঠান এলিফেন্ট ব্রান্ড সিমেন্ট ফ্যাক্টরী ও তৎসংলগ্ন এলাকা পশুর নদীর বামতীরের ভাংগন হতে রক্ষা” (১ম সংশোধিত) শীর্ষক প্রকল্প (মেয়াদকালঃ মার্চ, ২০১৯ থেকে ৩০ জুন, ২০২১ পর্যন্ত, প্রকল্প ব্যয়ঃ ৪.৪৪ কোটি টাকা (প্রকৃত ব্যয়)। 

৪) Òবাগেরহাট জেলার পোল্ডার নং- ৩৪/২ এর সমন্বিত পানি ব্যবস্থাপনাÓ শীর্ষক প্রকল্প (মেয়াদকালঃ জুন , ২০১২ খ্রিঃ  হতে  জুন , ২০১৬ খ্রিঃ পর্যন্ত, প্রকল্প ব্যয়ঃ ৬১.৮৯ কোটি টাকা (প্রকৃত ব্যয়)। 

 

বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পসমূহ-

১) Ò৬৪ টি জেলার অভ্যন্তরস্থ ছোট নদী, খাল এবং জলাশয় পুনঃখনন” (১ম পর্যায়), (২য় সংশোধিত) শীর্ষক প্রকল্প (মেয়াদকালঃ নভেম্বর, ২০১৮ খ্রিঃ  হতে জুন , ২০২৩ খ্রিঃ (চলমান) পর্যন্ত, প্রকল্প ব্যয়ঃ ৪৩.৯১ কোটি টাকা (প্রকৃত ব্যয়))।  (বাগেরহাট পওর বিভাগ)

 

সিসিটিএফ প্রকল্প বাস্তবায়নঃ

২০০৮-০৯ অর্থ-বছর হতে ২০২১-২২ অর্থ-বছর পর্যন্ত সময়কালে সরকারের জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ডের (সিসিটিএফ) আওতায়  বাগেরহাট জেলায় ০১ টি প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে। বর্তমানে কোন প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন নাই। বাস্তবায়িত এ প্রকল্পের মাধ্যমে এই ১৪ বছরে সিসিটিএফ’র আওতায় বাগেরহাট জেলায় প্রায় ৩.৬১ কোটি টাকা ব্যয় হয়।

 

বাস্তবায়িত প্রকল্পসমূহ-

১) “জলবায়ু পরিবর্তন জনিত কারনে সৃষ্ট বাগেরহাট জেলার মংলা উপজেলাধীন মাকড়ঢোন এলাকায় জলাবদ্ধতা নিরশন ” শীর্ষক প্রকল্প (মেয়াদকালঃ মার্চ, ২০১৫ খ্রিঃ  হতে  জুন , ২০১৮ খ্রিঃ পর্যন্ত, প্রকল্প ব্যয়ঃ ৩.৬১ কোটি টাকা (প্রকৃত ব্যয়))। 

 

 

 

 

 

 

 

প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে বাগেরহাট জেলায় অবকাঠামোগত উন্নয়নঃ

ক্রমিক

উন্নয়ন কার্যক্রম

পরিমাণগত অর্জন

প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে উপকারভোগী শ্রেণী

উন্নয়ন কার্যক্রম/ প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে সার্বিক আর্থ-সামাজিক প্রভাব

নদী তীর ভাঙ্গনরোধে তীর সংরক্ষণ কাজ

 ১.৯৫৩ কিঃমিঃ নদী তীর সংরক্ষণ কাজ

 

 

* নদী তীর সংরক্ষণ প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে নদী তীরবর্তী জনগণ ও জনপদ উপকৃত হয়। সরকারী- বেসরকারী এবং ঐতিহাসিক স্থাপনাসহ ফসলি জমি নদী ভাঙ্গন হতে রক্ষা পায়।

* উল্লেখযোগ্য সংরক্ষণকৃত এলাকাঃ বাগেরহাট জেলার মোংলা উপজেলায় বাংলাদেশ সেনা কল্যাণ সংস্থার নিজস্ব প্রতিষ্ঠান এলিফেন্ট ব্রান্ড সিমেন্ট ফ্যাক্টরী।

* নদীভাঙ্গন রোধের ফলে জনপদ স্থায়িত্ব পেয়েছে। জমির মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে।

* নদীভাঙ্গনে সর্বস্বান্ত হওয়া হতে রক্ষা পাওয়ায় সুবোবিধাভোগীরা চরম দারিদ্র্যের মুখোমুখি হওয়া থেকে রক্ষা পেয়েছে।

* ফসলী জমি রক্ষা পাওয়ায় উৎপাদিত ফসল দেশের খাদ্যে স্বয়ংস্পূর্ণতা অর্জনে বিশাল ভূমিকা রাখছে।

* প্রকল্প এলাকাসমূহের আর্থ-সামাজিক উন্নতি হয়েছে।

নদ-নদী ড্রেজিং/ পুনঃখননের মাধ্যমে নাব্যতা বৃদ্ধি

১৭৭.০৯৭ কিঃমিঃ নদী ড্রেজিং/পুনঃখনন

 

 

 

* পানি দ্রুত নিষ্কাশন হতে সমর্থ হওয়ায় তা নদী তীরবর্তী এলাকাসমূহে বন্যা ও নদী ভাঙ্গনের ঝুঁকি হ্রাস করে। এর ফলে নদী তীরবর্র্তী বিস্তীর্ণ এলাকার জনগণ ও জনজীবন উপকৃত হয়। ফসলী জমি নদী ভাঙ্গন ও বন্যার ঝুঁকিমুক্ত হয়।

* সমাপ্তকৃত খাল পুনঃখনন- বাগেরহাট সদর, মোল্লাহাট, ফকিরহাট, চিতলমারী, কচুয়া, রামপাল, মোংলা উপজেলায় ১৩ টি নদী

 

* নদী তীরবর্তী এলাকাসমূহে বন্যা ও নদী ভাঙ্গনের ঝুঁকি হ্রাস পেয়েছে।

* বন্যার প্রকোপ হ্রাস পেয়েছে।

* নদী ভাঙ্গন হ্রাস পেয়েছে এবং নদী তীর স্থায়িত্ব পেয়েছে।

* ভূ-গর্ভস্থ পানির স্তর বৃদ্ধি পেয়েছে।

* সম্পূরক সেচ সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে।

* বন্যায় ফসলহানির ঝুঁকি হ্রাস পেয়েছে।

* ফসলী জমি বন্যা ও নদী ভাঙ্গন হতে রক্ষা পাওয়ায় উৎপাদিত ফসল দেশের খাদ্যে স্বয়ংস্পূর্ণতা অর্জনে বিশাল ভূমিকা রাখছে।

* প্রকল্প এলাকাসমূহের আর্থ-সামাজিক উন্নতি হয়েছে।

সেচধর্মী প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে সেচ ব্যবস্থার সুষম, সমন্বিত ও টেকসই উন্নয়ন

---

প্রযোজ্য নয়

প্রযোজ্য নয়

বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও নিষ্কাশন ব্যবস্থার উন্নয়ন

 

 ৪০০.৮০৩ কিঃমিঃ খাল পুনঃখনন

 

০৭ টি পানি কাঠামো নির্মাণ

 

২১ টি পানি কাঠামো পুনর্বাসন/ মেরামত

* প্রকল্পসমূহের আওতায় ফসলি জমি সহ নদী তীরবর্তী বিস্তীর্ণ এলাকা বন্যামুক্ত করা হয়েছে এবং সেচ সুবিধার সম্প্রসারণ ঘটেছে।

* প্রকল্প এলাকাসমূহে বন্যার পানি নিয়ন্ত্রণে অবকাঠামো নির্মাণ ও নিষ্কাশন খাল খননের ফলে পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থার উন্নতি হয়েছে।

* প্রকল্প এলাকায় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে।

* সমাপ্তকৃত খাল পুনঃখনন- বাগেরহাট সদর, মোল্লাহাট, ফকিরহাট, চিতলমারী, কচুয়া, মোড়েলগঞ্জ, রামপাল, মোংলা উপজেলায় ১৪৯টি খাল,

* বাস্তবায়নাধীন খাল পুনঃখনন বাগেরহাট সদর, মোড়েলগঞ্জ, শরণখোলা উপজেলায় ৪টি খাল,

* নদী তীরবর্তী এলাকাসমূহে বন্যার ঝুঁকি হ্রাস পেয়েছে।

* বন্যার প্রকোপ হ্রাস পেয়েছে।

* বন্যায় জানমালের ক্ষয়-ক্ষতি ও ফসলহানির ঝুঁকি হ্রাস পেয়েছে।

* ফসলী জমি বন্যা হতে রক্ষা পাওয়ায় উৎপাদিত ফসল দেশের খাদ্যে স্বয়ংস্পূর্ণতা অর্জনে বিশাল ভূমিকা রাখছে।

* প্রকল্প এলাকাসমূহের আর্থ-সামাজিক উন্নতি হয়েছে।